পড়ে মিলিয়ে দেখুন। অঙ্কের জাদু।

আজকের মিছিল দেখে আমার নিজেরই উপর অনুসূচনা হচ্ছে। দেশে এতো বীরযোদ্ধা,রাষ্ট্র বাদী ,দেশভক্ত থাকতে তিরিশ বছর আমার সেনাবাহিনীর সেবা বিফলেই গেছে। এরাই তো পাকিস্তানকে গিলে খেতে পারে। এদের যা ক্ষমতা আজ দেখলাম। এই বীর যোদ্ধাদের পাকিস্তান, বাংলাদেশ,চীন সীমান্তে নিয়োগ করা হোক।

মারবো কম , দৌড় করাবো বেশি।

পুলিশের ছেলেমেয়েরাও তো কোনো না কোনো শিক্ষক শিক্ষিকার কাছে পড়ে।

পুলিশের ছেলের জবাব।

সিপিএমের সরকার চলছে এখন ?

বাংলায় আজকের এই দিনের জন্য এরাই দায়ী।ভাতাজীবীদের মুখে রা নেই।

বাঙালির স্মরণশক্তি দুর্বল। শাসকের সব অপকর্ম ভুলে যাবে। ভোট আসতে আসতে সব ভুলে যাবে।

বাংলার মানুষ কবে বুঝবেন ?

জামাইকে নিয়ে হানিমুনে আসছিল কাশ্মীরে। সন্ত্রাসী হামলায় নিহত এই মেয়েটার স্বামী। মেয়েটা বাকরুদ্ধ হয়ে গেছে। কি নৃশংস হত্যাকাণ্ড। এটা কোনো প্রেমের ছবি না। এটা একটা রাষ্ট্রীয় লজ্জার দলিল।" একজন নারী, স্বামীর মাথা কোলে নিয়ে বসে আছেন। তাঁর চোখে কাঁদা নেই—কারণ কান্নার আগে

মুর্খের সঙ্গে শয়তানের সাক্ষাতের পরই দুই জনে মিলে ধর্মের সৃষ্টি করলো। সেই ধর্মের বিস্তার নিরন্তর চলছে।

শিল্পীর অনবদ্য সৃষ্টি :

যারা যুদ্ধে যায়, তারা যুদ্ধ চায় না। যারা যুদ্ধ চায়, তারা যুদ্ধে যায় না।

বিজেপি দিনরাত জাতপাত ধর্মের রাজনীতি করে দেশে লাগিয়েছে আগুন ,আর তাতে ঘি ঢেলেছে জঙ্গিরা। তাই তো তারা ধর্ম নিশ্চিত করে হত্যা করেছে হিন্দু পর্যটকদের। কিন্তু মানুষ এই চালাকি ধরে ফেলেছেন।

সিটুর বিরাট জয়।

২০২৬ এ নিজের জন্য, নিজের সন্তানের জন্য, দেশ ও রাজ্যের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা ভাবনা করে ভোটটা দেবেন। দুই সরকারের ধান্দাবাজ নেতাদের কথায় ভুলবেন না।

ক্ষমতায় এসে যারা প্রমাণ করতে লেগেছে 'সবার নিচে মানুষ সত্য

যারা সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টি করছে তাদের কাছে এই ঘটনা দৃষ্টান্ত মূলক শিক্ষা।